বীজ কম্বো শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। এতে উপস্থিত ফাইবার শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
অর্ডার করতে চাইচিয়া বীজ এর উপকারিতা চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে এবং ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর করতে কাজ করে। দিনে দুই চা চামচ চিয়া সিড শরীরের শক্তি দেয় এবং কর্মক্ষমতা বাড়ায়। প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় চিয়া সিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করে। মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে। চিয়া সিড ব্লাড সুগার (রক্তের চিনি) স্বাভাবিক রাখে, যা ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায় হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় চিয়া সিড দারুণ কাজ করে। কারণ এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। চিয়া সিড কোলন পরিষ্কার রাখতে কাজ করে বলে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমে। চিয়া সিড শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে আনে। দূর করে অ্যাসিডিটির সমস্যা। চিয়া সিড পেটের প্রদাহজনিত বা গ্যাসের সমস্যা দূর করে। চিয়া সিড ভালো ঘুম হতেও সাহায্য করে। চিয়া সিড ক্যানসার রোধ করে। চিয়া সিড হজমে সহায়তা করে। চিয়া বীজ হাঁটু ও জয়েন্টের ব্যথা দূর করে। এটি ত্বক, চুল ও নখ সুন্দর রাখে। তোকমা বীজ এর উপকারিতা কয়েকটি গবেষণায় দেখা গেছে, তোকমার দানা দেহের জন্য উপকারী কোলেস্টেরল উৎপাদন করে থাকে। এছাড়াও রক্তে চর্বির পরিমাণ কমানো, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে হার্ট সুস্থ রাখে। হাড় গঠনে সাহায্য করে। রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে কার্যকর তোকমা। মূলত দেহের বিপাকক্রিয়া ধীর করে দেয় তোকমা। ফলে কার্বোহাইড্রেটকে গ্লুুকোজে রূপান্তরের পদ্ধতি নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। কো-ষ্ট-কাঠিন্য সমস্যা দূর করতে খুবই কার্যকর তোকমা। সামান্য তোকমা অল্প পানিতে ভিজিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর তা দুধে মিশিয়ে খেলেও উপকার পাওয়া যাবে। এটি হজমের সমস্যাও দূর করতে সহায়তা করে। ত্বকের নানা সমস্যায় তোকমা ব্যবহার করা যায়। এটি নানা চর্মরোগ নিরাময়ে কাজ করে। এটি একজিমা ও সোরিয়াসিস নিরাময়ে কার্যকর। সুস্থ চুলের জন্য এটি নিয়মিত খাওয়া যেতে পারে। তোকমা বীজে রয়েছে ঠাণ্ডা প্রতিরোধী উপাদান। এটি আপনার দেহকে ঠাণ্ডার বিরুদ্ধে প্রতিরোধক্ষমতা গড়তে সহায়তা করবে। সর্দি-কাশি থেকে দূরে থাকতে চাইলে তাই নিয়মিত তোকমা খাওয়া যেতে পারে। তুলসী বীজ এর উপকারিতা তুলসীর পাতাই নয়, তুলসীর বীজও দারুণ উপকারী। তুলসী পাতার মতোই তুলসী বীজও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। যেমন- সাধারণ সর্দি এবং ফ্লু জাতীয় সমস্যা থেকেও মুক্তি পেতে এই বীজের জুড়ি মেলা ভার। শুধু তা-ই নয়, পেশীতে টান পড়লেও এই বীজ খেলে আরাম পাওয়া যাবে। তুলসীর বীজে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। তুলসী বীজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালের কারণে হওয়া ক্ষতি প্রতিরোধ করে। তুলসীর বীজ ব্যবহার করলে অনেক দিন তরুণ থাকতে পারবেন। তুলসী বীজ মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। এগুলো সেবন করলে মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তুলসীর বীজ মানসিক রোগের ঝুঁকি কমায়। তুলসী বীজে প্রোটিন, ফাইবার, আয়রন ইত্যাদির মতো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, তুলসীর বীজ খেলে কো-ষ্ঠ-কাঠিন্য, অ্যাসিডিটি এবং পেটে গ্যাসের মতো সমস্যা কমে। তুলসীর বীজে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়, যা শরীরে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ইসবগুল বীজ এর উপকারিতা কো-ষ্ঠ-কাঠিন্য প্রতিরোধে: ইসবগুল কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে দারুণ কাজ করে। এতে উপস্থিত অদ্রবণীয় ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের মল নরম করে দেয়। ফলে খুব সহজেই ইলিমিনেশন সম্ভব হয়। তাই প্রতিদিন ঘুমানোর আগে ২ চামচ ইসবগুলের ভুসি ও ১ গ্লাস কুসুম গরম দুধ পান করতে পারেন। কেউ যদি রোগটি পুষে রাখেন, তাহলে কোলন ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। রক্তে কোলেস্টেরল কমায়: এ ইসবগুল খেলে আমাদের অন্ত্রে একধরনের স্তর তৈরি হয়। যা কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দান করে। ফলে আমাদের রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। তাই হৃদরোগীদের জন্য দারুণ একটি খাবার এটি। ওজন কমায়: এতে ফাইবার উপস্থিত থাকায় হজম প্রক্রিয়া অনেক ধীরগতিতে হয়। তাই ক্ষুধা লাগে অনেক কম। এটি খেলে ওজন কমানো অনেক সহজ হয়ে যায়। হালিম বীজ এর উপকারিতা এই বীজে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজম থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে। বাচ্চাদের পেট ব্যাথা দূর করতে খুবই উপকারী। হালিম বীজ ফাইবার ও প্রোটিনের ভালো উৎস। ফলে খাবার তৃপ্তিদায়ক হয়ে ওঠে। হালিম বীজ অ্যানিমিয়া দূর করতে খুবই কার্যকরী। এটি লোহার উচ্চ মাত্রা লাল রক্ত কোষের উৎপাদনকে উৎসাহ দেয় এবং শরীরে হিমোগ্লোবিন এর স্তর বৃদ্ধি করে। ফলে অ্যানিমিয়া প্রকোপ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। হালিম বীজ আ্যন্টি অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। তাই এটি শরীরকে বিভিন্ন জীবাণু এর সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে। জ্বর, সর্দি, গলা ব্যাথা দূর করে- হালিম বীজ আন্টি মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য যুক্ত হওয়ার জন্য এটি জ্বর সর্দি সহ শ্বাস প্রশ্বাস এর বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। মধু খাওয়ার উপকারিতা মধু শিশুদের হাড়ের গঠন মজবুত করে, দৃষ্টিশক্তি এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে। রাতের বেলা দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করলে আপনার অনিদ্রা দূর করতে সাহায্য করবে। শারীরিক দূর্বলতা দূরীকরণে মধুর রয়েছে বিশেষ ভূমিকা ৷ নিয়মিত মধু পান বাতের ব্যথা উপশম করে। মধুতে বিদ্যমান অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট ত্বকের রং সুন্দর করে এবং তারুণ্যতা বজায়ে রাখতে সহায়তা করে ৷ রক্তশূন্যতা ও কো-ষ্ঠ-কাঠিন্য দূর করতে: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কো-ষ্ঠ-কাঠিন্য দূর করে।
অর্ডার করতে চাইকালোজিরা মধু ১। এতে রয়েছে বেশ কিছু খনিজ উপাদান যা শারীরিক সুস্থতা প্রদানে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।২। দেহে তাপ ও শক্তির যোগান দেয়।৩। হজমক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে হজমে সহায়তা করে।৪। অ্যাসিডিটি উপশমে বেশ ভালো কাজ করে।৫। কোষ্ঠ্যকাঠিন্য এবং ডায়রিয়াতেও এটি বেশ উপযোগী।৬। দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে দেহকে সুরক্ষিত রাখে।৭। ঘুমের সমস্যা সমাধানে এটি বেশ ভালো কাজ করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে এক চা চামচ মধু হতে পারে অনিদ্রার ক্ষেত্রে বিশেষ কার্যকরী।৮। রক্তশূন্যতা দূর করে ভূমিকা রাখে।৯। দেহের পানিশূন্যতা দূর করতে ভূমিকা রাখে।১০। অতিরিক্ত মেদ কমিয়ে ওজন হ্রাসে ভূমিকা রাখে।
{"ecommerce":{ "currency": "BDT", "value": 1850, "items": [{ "item_id": 50, "item_name": " Beej Honey Combo with Black Honey", "affiliation": "Google Merchandise Store", "coupon": null, "discount": 0, "index": 0, "item_brand": "naturobd", "item_category" : "Combo", "item_list_id": null, "item_list_name": null, "item_variant": "1 KG", "location_id": null, "price": 1800, "quantity": 1 }] } }