





🍇 কিসমিস – প্রাকৃতিক মিষ্টি, প্রতিদিনের পুষ্টি 🌿
📌 পণ্যের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি
কিসমিস হলো শুকনো আঙুর—প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি, নরম ও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে আছে প্রাকৃতিক চিনি, ফাইবার, আয়রন, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরকে দেয় দ্রুত এনার্জি ও প্রয়োজনীয় মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টস। নাস্তা, দুধ, খিচুড়ি, পায়েস—সব কিছুর সাথেই মানিয়ে যায়।
🌱 উপকরণ
✅ ১০০% প্রাকৃতিক কিসমিস
✅ কোনো রং/ফ্লেভার/প্রিজারভেটিভ নেই
✅ পরিষ্কার-হাইজেনিক প্যাকেজিং
💚 উপকারিতা
🩸 আয়রনের প্রাকৃতিক উৎস – রক্তাল্পতায় উপকারী খাদ্য সহচর
⚡ দ্রুত এনার্জি – প্রাকৃতিক গ্লুকোজ/ফ্রুক্টোজ ক্লান্তি কমায়
🫀 পটাশিয়াম সমৃদ্ধ – ইলেক্ট্রোলাইট ব্যালান্সে সহায়ক
🦴 হাড় ও দাঁতের যত্নে – ক্যালসিয়াম ও বোরন হাড়ের স্বাস্থ্যে সহায়ক
🌿 হজমে সহায়ক – ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে
🛡️ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট – দেহের কোষকে সুরক্ষা দেয়
🥣 ব্যবহারবিধি (খাওয়ার সহজ উপায়)
ভিজিয়ে খাওয়া: ১ গ্লাস পানিতে ৮–১২টি কিসমিস ৪–৬ ঘণ্টা ভিজিয়ে নিন; পানি সহ বা কিসমিসটি আলাদা করে খান।
দুধ/পায়েস/সেমাই: দুধের সাথে ৬–১০টি কিসমিস দিন—স্বাদ ও পুষ্টি দুটোই বাড়বে।
স্ন্যাকস বোল: বাদাম, চিনাবাদাম, চিয়া সিডের সাথে মিশিয়ে স্বাস্থ্যকর নাস্তা।
রান্নায়: পোলাও/খিচুড়ি/সালাদে টপিং হিসেবে।
পরিমাণ (সাধারণ গাইডলাইন):
প্রাপ্তবয়স্ক: দৈনিক ২০–৩০ গ্রাম (প্রায় এক ছোট মুঠো)।
শিশু: দৈনিক ৮–12টি, বয়স/খাদ্যাভ্যাস অনুসারে।
🧂 স্বাদ ও ধরন
গোল্ডেন কিসমিস: নরম-মিষ্টি, হালকা টক-মিষ্টি ফ্লেভার
ব্ল্যাক কিসমিস: গাঢ় স্বাদ ও উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফিল
(আপনি যেটি সিলেক্ট করবেন, সেটিই আমরা ডেলিভারিতে অগ্রাধিকার দেব)
🧊 সংরক্ষণ নির্দেশনা
বাতাসরোধী পাত্রে রাখুন
ঠান্ডা, শুকনা ও অন্ধকার স্থানে সংরক্ষণ করুন
দীর্ঘমেয়াদে রাখতে চাইলে ফ্রিজে রাখুন
⚠️ কারা সতর্ক থাকবেন
যাদের ডায়াবেটিস আছে—প্রাকৃতিক চিনি থাকায় পরিমিত খান এবং ডাক্তারি ডায়েট চার্ট অনুসরণ করুন।
৩ বছরের কম শিশুদের ক্ষেত্রে অতি ছোট টুকরো করে দিন।
🌟 কেন আমাদের কিসমিস বেছে নেবেন?
✔ ১০০% প্রাকৃতিক ও বাছাইকৃত মান
✔ কোনো কেমিক্যাল/প্রিজারভেটিভ নয়
✔ হাইজেনিক গ্রেডিং, ক্লিনিং ও প্যাকিং
✔ ন্যাচারোর “BACK TO NATURE” মিশনের অংশ